২১। গুনা মাফ করার খেমতা হজরত ইছার আছে
(ইঞ্জিল শরিফ, আল-লুক ৫:১৭-২৬)
১৭ একদিন ইছা তালিম দেওয়াত আছলা, অউ মজলিছো আলিম অকল আর ফরিশি মজহবর বউত মোল্লাইন বওয়াত আছলা। তারা জেরুজালেম টাউন, গালিল আর এহুদিয়া জিলার নানান গাউয়াইন থাকি আইছইন। ইছার মাজে মাবুদর কুদরতি বল আছিল, অউ বলেউ বেমারি অকলরে শিফা করতা।
১৮ এরমাজে কয়জন মানষে একজন অবশ বেমারিরে পলোদি বইয়া লইয়া আইলা। তারা চাইলা তারে নিয়া ঘরর ভিতরে ইছার ছামনে থইতা। ১৯ অইলে ভিড়র লাগি ঘরো হামানির পথ পাইলা না। অউ তারা চালর উপরে উঠিয়া, চালর ছানি খুলিয়া পলো সুদ্ধা বেমারিরে ইছার ছামনে মানষর মাজখানো লামাই দিলা। ২০ তারার ইমানর বল দেখিয়া ইছায় কইলা, “ভাইরে, তুমার গুনা মাফ করি দিলাম।”
২১ ইখান হুনিয়া আলিম অকলে আর ফরিশি দলর মোল্লাইন্তে মনে মনে কইলা, “ই মানুষগু খেগু, হে অলা শিরিকি করের? খালি আল্লা ছাড়া আর কেউ গুনা মাফ করতো পারে নি?” ২২ তারার দিলর চিন্তা ইছায় বুজিলিলা, বুজিয়া কইলা, “আপনারা কেনে ইলা চিন্তা কররা? ২৩ আমি কুনখান কওয়া সুজা, তুমার গুনা মাফ করি দিলাম? বা তুমি উঠিয়া আটিয়া তুমার বিছনা লইয়া বাড়িত যাওগি? কুনখান সুজা? ২৪ তে অখন আপনারা পরমান দেখউক্কা, ই দুনিয়াত গুনা মাফির খেমতা আমি বিন-আদমর আছে।” অখান কইয়াউ তাইন বেমারি বেটারে কইলা, “ওবা, আমি তুমারে কইরাম, উঠো, তুমার খেতা-বালিশ লইয়া বাড়িত যাওগি।” ২৫ কইতেউ হি বেমারি বেটা হকলর ছামনে উবাইয়া, তার খেতা-বালিশ লইয়া আল্লার তারিফ করি করি নিজর বাড়িত গেলোগি। ২৬ ইতা দেখিয়া হকল তাইজ্জুব বনিয়া, আল্লার তারিফ করি ডরাই ডরাই কইলা, “আইজ ইতা কিজাত কেরামতি কাম দেখলাম।”
 

১। অউ বয়ানর মাজে কিতা-কিতি পছন্দ অর?
২। বুজার লাগি কিতা-কিতি কঠিন মনো অর?
৩। অউ বয়ানর মাজে মানষর বেয়াপারে আমরারে কিতা-কিতি হিকায়?
৪। অউ বয়ানর মাজে আল্লা পাকর বেয়াপারে আমরারে কিতা হিকায়?
৫। অউ বয়ান কি লাখান মানার লাগি আল্লায় চাইন?