১১। হজরত দাউদ (আঃ) অর কবিরা গুনা আর তৌবা
(নবি অকলর কিতাব, আল-শামুয়েল-২ ১১:১-১২:২৫)
 বছর গুজরিয়া বাদর বছর আইলো। আর হুকনার দিনো বাদশা অকল যেবলা যুদ্ধ করার লাগি বার অইন, অউ সময় দাউদেও তান পরধান সিপাই যোয়াবর লগে আরো কমান্ডার অকল দিয়া, বনি ইছরাইলর হকল সিপাইরে যুদ্ধত পাঠাইলা। অইলে তাইন জেরুজালেমো রইলা। সিপাই দল গিয়া বনি-আম্মানরে বিনাশ করিয়া, তারার রাব্বা টাউনরে বেরিলিলা।  এরমাজে একদিন বিয়ালি বালা ঘুম থাকি উঠিয়া, দাউদে তান রাজবাড়ির ছাদর উপরে উঠিয়া আটা-উটি কররা। অন থাকি আখতা চাইয়া দেখলা, একজন বেটি মানষে নাইরা। ই বেটি মানুষ দেখতে খুব সুন্দরি।  অউ তাইন বেটির নাম-ঠিকানা জানাত গুইয়া পাঠাইলা। তেউ একজনে তানে কইলো, “ই বেটির নাম বাতছেবা, বাফর নাম ইলিয়াম। জামাই অইলা হিট্টী খান্দানর উরিয়া।”  হকলতা হুনিয়া বেটিরে আনার লাগি দাউদে মানুষ পাঠাইলা। বেটিরে আনিয়া হারলে তাইন অউ বেটির লগে মিলা-মিশা করলা। অউ সময় বেটি খালি তাইর মাসিক বেটিয়ারা বেমার থাকি পাক-ছাফ অইছে। মিলা-মিশার বাদে বেটি তাইর বাড়িত গেলগি।  বাদে যেবলা বেটিয়ে বুজিলিলো, বেটির পেটো হুরুতা আইছে, অউ বেটিয়ে দাউদরে খবর জানাইলো।  দাউদে ই খবর পাইয়া তান পরধান সিপাই যোয়াবরে হুকুম দিলা, “তুমি হিট্টী উরিয়ারে আমার গেছে পাঠাই দেও।” হুকুম পাইয়া যোয়াবে তারে বাদশার গেছে পাঠাই দিলা।  উরিয়া আইয়া হারলে দাউদে তারে যুদ্ধর খবর-আতর জিকাইলা। যোয়াব আর বাকি সিপাই অকলর ভালা-বুরা হুনলা।  বাদে তারে কইলা, “তুমি তুমার বাড়িত যাওগি, গিয়া মুখ-আত ধইয়া জিরাও।” হে বার অইয়া গেলগি, তেউ বাদশায় তার বাড়িত থুড়া উপহার পাঠাইলা।  অইলে হে বারাইয়া তার নিজর বাড়িত না গিয়া, বাদশার বাড়ির চাকর-বাকরর লগে রাজবাড়ির বারিন্দাত হুতি রইলো। ১০ দাউদে ই খবর পাইয়া উরিয়ারে জিকাইলা, “তুমি তো যুদ্ধ থাকি ফিরত আইছো, তে আরাম করার লাগি তুমার বাড়িত গেলায় না কেনে?” ১১ হে জুয়াপ দিলো “হুজুর, আল্লার শাহাদত সন্দুকরে লইয়া বনি ইছরাইল আর এহুদার সিপাই অকল তাম্বুর তলে রইরা। আমার সেনাপতি ছাব আর আপনার হকল মানুষ বন্দর মাজে ঢেরার তলে আছইন। তে অউ হালতো আমি কেমনে নিজর বাড়িত গিয়া খানা-দানা খাইয়া, বউর লগে ফুর্তি করতাম?” ১২ অউ দাউদে তারে কইলা, “আইচ্ছা, আইজকুর দিন তুমি অনো রও, কাইল আমি তুমারে ফিরত পাঠাই দিমু।” তেউ হে অউ দিন আর এর বাদর দিনও জেরুজালেমো রইলো। ১৩ দাউদে তারে তান ঘরো দাওত খাওয়াইলা, খাইয়া হারলে তারে খুব নিশা আলা মদ খাওয়াইয়া টাল বানাইলা। অইলে রাইত অইলে হে বাদশার চাকর-বাকরর লগে রইলো, তার নিজর বাড়িত গেল না। ১৪ বাদর দিন বিয়ানে বাদশায় তান পরধান সিপাই যোয়াবর গেছে এক চিঠি লেখিয়া, উরিয়ার আতো দিয়া তারে বিদায় দিলাইলা। ১৫ চিঠির মাজে তাইন লেখলা, “যে জাগাত খুব বেজুইতা যুদ্ধ চলের, অউ উরিয়ারে হউ জাগাত সিপাই অকলর ছামনর কাতারো যুদ্ধত লাগাও, বাদে তুমরা খরে থাকি হরি যাইও, যাতে হে হনো মারা যায়।” ১৬ এরদায় দুশমনর টাউনরে বেরার সময়, যোয়াবে জানি-হুনি উরিয়ারে অউলা এক জাগাত যুদ্ধত লাগাইলা, যে জাগাত দুশমনর পয়লোয়ান সিপাই অকল লাড়াইত আছিল। ১৭ বাদে টাউনর মানুষ বার অই আইয়া যেবলা যোয়াবর লগে লাড়াই লাগাইলা, অউ সময় দাউদর কয়জন সিপাই মারা গেলা, এরার লগে অউ হিট্টী উরিয়ারও মউত অইগেল। ১৮ যোয়াবে খবরিয়া পাঠাইয়া যুদ্ধর হকল খবর দাউদরে জানাইলা। ১৯-২০ আর খবরিয়ারে হিকাই দিলা, “যুদ্ধর ই খবর হুনিয়া বাদশা নামদারে গুছায় গরম অইয়া যুদি তুমারে জিকাইন, লাড়াই করার লাগি তুমরা টাউনর অতো কান্দাত গেলায় কেনে? ওয়ালর উপরে থাকি হিতায় তীর-ধনুক মারবা, ইখান তুমরা বুজলায় না নি? ২১ জানো না নি, যিরুব্বেশতর পুয়া আবিমালিকরে খেগিয়ে খুন করছিল? তেবষ এলাকার এক বেটিয়ে ওয়ালর উপরে থাকি, তাইর পাটার হিলদি ইটা মারছিল, আর তান মউত অইছে। তে তুমরা অতো কান্দাত গেলায় কেনে? তাইন যুদি তুমারে অউলা জিকাইন, তে তুমি কইও, তান গুলাম হিট্টী উরিয়াও মারা গেছে।” ২২ হউ খবরিয়া রওয়ানা অইলো, আর দাউদর দরবারো গিয়া হারলে, যোয়াবে যেলা হিকাই দিছলা অউলা কইলো। ২৩ হে দাউদরে জানাইলো, “দুশমনর দল পয়লা খুব সবল অইয়া বন্দর মাজে আমরার লগে লাড়াইত আইছিল, অইলে আমরা তারারে খেদাই খেদাই টাউনর গেইট পর্যন্ত গেছলাম। ২৪ এতে তারার তীর-ধনুক আলাইন্তে ওয়ালর উপরে থাকি তীর মারলা। অউ তীরে বাদশা নামদারর কয়জন সিপাই মারা গেছইন। আপনার গুলাম হিট্টী উরিয়ারও মউত অইগেছে।” ২৫ খবর হুনিয়া দাউদে তারে কইলা, “তুমি গিয়া যোয়াবরে কইও, ইতার লাগি মন খারাপ করতো না, যুদ্ধর সময় তলোয়ারে তো কুনু আপন-পর চিনে না। তে হে যানু টাউনর বিরুদ্ধে আরো সবল অইয়া যুদ্ধ করিয়া টাউনরে এক্কেরে বিনাশ করিলায়। তুমি যোয়াবরে অখান কইয়া তার ভিতরে বল বাড়াইও।” ২৬ ইবায় উরিয়ার বউয়ে জামাই মরার খবর হুনিয়া কান্দা-কাটি, আর মাত্বম করলো। ২৭ বেটির কান্দা-কাটি হকলতা শেষ অইয়া হারলে, দাউদে তাইরে তান রাজবাড়িত আনাইলা। তাইন বেটিরে হাংগা করলা, বাদে বেটির ঘরো এক পুয়া পয়দা অইলো। অইলে দাউদর ই কামর লাগি মাবুদ তান উপরে নারাজ অইগেলা।
 বাদে মাবুদে হউ জমানার নবী নাথানরে দাউদর গেছে পাঠাইলা। তাইন আইয়া দাউদরে কইলা, “বাদশা নামদার, কুনু এক টাউনো দুইজন মানুষ আছিল, এরার একজন খুব ধনি, অইন্য জন খুব গরিব।  ধনি জনর বউত গরু-ছাগল আছিল।  অইলে ই গরিব বেটার খালি এগু ছাগি বাইচ্চা ছাড়া, আর কুন্তাউ আছিল না। বেটায় অউ বাইচ্চাগুরে লইয়া আনিয়া পালিতো। বাইচ্চাগু বেটা আর তার হুরুতা-মুরুতার লগে লগে রইয়া আস্তে আস্তে বড় অওয়া ধরলো। ই গরিব বেটায় যেতা খাইতো, তার ছাগি বাইচ্চায়ও অতা খাইতো, বেটার খাওয়ার মগ থাকি বাইচ্চায়ও পানি খাইতো। আর বেটার কান্দাত হুতিতো। বাইচ্চাগুরে বেটায় নিজর পুড়ির লাখান আদর করতো।  এরবাদে কিতা অইলো, একদিন হউ ধনি বেটার বাড়িত এক মেহমান আইলো। এতে ধনি বেটায় তার মেহমানর খানির লাগি নিজর কুনু গরু বা ছাগল জবো না করিয়া, হে অউ গরিব বেটার বকরির বাইচ্চাগু আনিয়া মেহমানর খানি জুইত করলো।”  ইখান হুনিয়া দাউদে হউ ধনি বেটার উপরে গুছায় জলি-পুড়ি উঠলা। তাইন নাথান নবীরে কইলা, “আমি আল্লার কছম খাইয়া কইয়ার, ই কাম যেগিয়ে করছে তারে কাতল করা জরুর।  হে ই পাষানি কাম করছে করি, তারে চাইর বকরির দাম দিতে অইবো।”  অউগি নাথান নবীয়ে দাউদরে কইলা, “আপনেউ তো হউ জন। বনি ইছরাইলর মাবুদ আল্লায় বাতাইছইন, আমি ইছরাইল দেশর রাজ-গদিত তুমারে খেলাফতি দিছি। বাদশা তালুতর আত থাকি তুমারে বাচাইছি।  তুমার মুনিবর হকল ছামানা আমি তুমারে দিছি, তার বিবিন্তরেও আমি তুমার আতো দিছি। ইছরাইল আর এহুদার হকল গুষ্টির জিম্মা আমি তুমারে সমজাইছি। আর ইতা হকলতায়ও যুদি তুমার মন না ভরতো, তে আমি তুমারে আরো বেশ করি দিলাম অনে।  অইলে মাবুদর নজরো যে জিনিস খারাপ, তুমি কেনে ই কাম করিয়া তান হুকুমরে তুচ্ছ করলায়? তুমি তো হিট্টী উরিয়ারে খুন করছো, তার বিবিরে নিজর বউ বানাইছো, আর বনি-আম্মানর আতানে তুমি তারে মারাইছো। ১০ তুমি তো আমারে তুচ্ছ করছো। হিট্টী উরিয়ার বিবিরে নিজর বউ বানাইছো। এরদায় তুমার পরিবারও কুনুদিন খুন-খারাপি থাকি রেহাই পাইতো নায়। ১১ মাবুদে আরো কইছইন, আমি তুমার পরিবার থাকিউ, তুমার লাগি মছিবত পয়দা করমু। তুমার চখুর ছামনে তুমার বিবিন্তরে নিয়া, তুমার আপন মানষর আতো দিমু। হে হক্কলর ছামনে তুমার বিবিন লইয়া হুতিবো। ১২ তুমি তো ইতা করছো লুকাইয়া, অইলে আমি করমু হকলর ছামনে, তামাম বনি ইছরাইলর চউখর ছামনে। ১৩ অউ দাউদে নাথান নবীরে কইলা, “আমি তো মাবুদর দরবারো নাফরমানি করিলিছি।” তেউ নাথানে কইলা, “আইচ্ছা, মাবুদে আপনার গুনার মাফি দিছইন, আপনে অখন মরতা নায়। ১৪ অইলে আপনে ই কাম করিয়া মাবুদর দুশমন অকলরে, কুফুরি করার বউত বড় সুযোগ করি দিছইন। এরদায় আপনার যে পুয়া পয়দা অইছে, হে নিচ্চিত মারা যাইবো।” ১৫ অখান কইয়া নাথান নবী নিজর বাড়িত গেলাগি। উরিয়ার বউর ঘরো দাউদর যে পুয়া পয়দা অইছিল, মাবুদর গজবে তার বেজুইতা বেমার অইলো। ১৬ তেউ দাউদে পুয়ার লাগি আল্লার দরবারো ফরিয়াদ করলা। তাইন রোজা রাখলা, নিজর ঘরর মাটিত হুতিয়া পুরা রাইত কাটাইলা। ১৭ তান উজির-নাজির অকলে তানে মাটি থাকি উঠার লাগি মিনত-কাজ্জি করলা, অইলে তাইন ইতা মানলা না। তারার লগে কুনু খানা-পিনাও খাইলা না। ১৮ বেমারর সাত দিনর দিন পুয়াগু মারা গেল। অইলে তার মরার খবরও উজির-নাজির অকলে বাদশারে জানাইতে সাওস পাইলা না। তারা মাতা-মাতি করলা, “পুয়াগু জিতা থাকতেউ তাইন আমরার কথা হুনছইন না। তে অখন আমরা কিলা মরার খবর জানাইতাম? ইখান হুনিয়া তাইন যুদি নিজর কুনু খেতি করিলাইন?” ১৯ তারার ই কানা-কানির ভাব দেখিয়া দাউদে বুজিলিলা, পুয়াগু মরি গেছে। তাইন জিকাইলা, “কিতাবা, হে নাই নি?” তারা কইলা, “জিঅয় হুজুর, তাইন দুনিয়া থাকি গেছইনগি।” ২০ অউ দাউদ মাটি থাকি উঠিয়া নাইয়া-ধইয়া তেল-পানি মাখিলা। আর কাপড়-চুপড় বদলাইয়া, মাবুদর ঘরো গিয়া সইজদাত পড়িয়া এবাদত-বন্দেগি করলা। বাদে নিজর ঘরো আইয়া খানি আনার হুকুম দিলা। আর খানি দেওয়া অইলে খানা-দানা খাইলা। ২১ অউ তান উজির-নাজিরে আইয়া জিকাইলা, “বাদশা নামদার, আপন ইতা করলা কেনে? পুয়াগু জিতা থাকতে আপনে রোজা রাখিয়া কান্দা-কাটি করলা, অইলে হে মরার বাদে আপনে উঠিয়া খানা-দানা খাইলা।” ২২ তাইন জুয়াপ দিলা, “হে জিতা থাকতে আমি রোজা রইয়া কান্দা-কাটি করলাম, মনো করলাম, মাবুদে যুদি আমারে রহম করইন, আর হে হায়াতে বাচে। ২৩ অইলে অখন যেবলা দেখলাম হে মারাউ গেছে, তে আর কেনে রোজা রাখতাম? আমি আর তারে ফিরাই আনতাম পারমু নি? বরং আমারেউ তার গেছে যাইতে অইবো। হে তো আর ফিরত আইতো নায়।” ২৪-২৫ দাউদে তান বিবি বাতছেবারে সমুজ দিলা, তাইন হিরবার বিবির লগে মিলা-মিশা করলা। তেউ তান আরক পুয়া অইলো। তাইন ই পুয়ার নাম থইলা সুলাইমান। অইলে মাবুদে সুলাইমানরে মহব্বত করিয়া, তাইন নাথান নবীরে পাঠাইয়া কওয়াইলা, ই পুয়ার নাম থও, ইয়াদিদিয়া।
 
হজরত দাউদ (আঃ) এ লেখছইন:
(পবিত্র আল-জবুর ৫১:১-১৯)
 হে আল্লা আমার বায় রহমত করো,
তুমার মহব্বতর লাগি আমার হকল গুনা মাফ করো।
 আমার হকল গুনা গুছলর লাখান ধইয়া নেও,
গুনা থাকি পাক করো আমারে।
 কেনেনা আমি নিজে আমার পাপ স্বীকার করি,
আমার চউকের সামনে গুনা রইছে হামেশা।
 তুমার বিরুদ্ধে, খালি তুমার বিরুদ্ধে আমি গুনা করছি,
তুমার চউকো যেতা খারাপ খালি অতাউ করছি।
আমার বিরুদ্ধে তুমার বিচার ঠিক মাবুদ,
আমি তুমার শাস্তি পাওয়ার লাখ।
 আমি আজনম পাপী,
মাʼর পেটো থাকতেউ গুনাগার।
 হাছাউ তুমি হকল সময় সরলতা আর সততা ভালা পাও,
আমার দিলের ভিতরে তুমার ইল্‌ম দেও।
 এছুব গাছর ডাল-দি তুমি আমারে পাক করো,
আমারে দয়ার গোছল করাও যাতে আমি বরফ থাকি সাদা অই।
 আমারে খুশির গান হুনার তৌফিক দেও,
আমার আড্ডি অকল গুরা করিলাইছো, অখন এরা হিরবার ফুর্তি করউক।
 আমার গুনা তুমি দেখিও না মাবুদ,
অপরাধ তুমি মুছিলাও মালিক।
১০ হে মাবুদ, আমারে পাক দিলের অধিকারী মানাও,
আমার দিলো নয়া করি রুহ পয়দা করো।
১১ তুমার হাজিরার থাকি আমারে খারিজ করিও না,
তুমার পাক রুহ থাকি আমারে হরাইও না।
১২ তুমার নাজাতের খুশি আমারে হিরবার দেও,
তুমার রুয়ানী দিয়া আমারে শক্তি যুগাও।
১৩ আমি পাপী অকলরে তুমার তরিকার শিক্ষা দিমু,
গুনাগার অকল তুমার বায় ফিরত আইবো।
১৪ হে আল্লা, আমার নাজাতের আল্লা, খুনের অপরাধ থাকি আমারে রক্ষা করো,
আমার জিফরাত তুমার দীনদারী কাওয়ালি পেশ করো।
১৫ হে খোদাবন্দ, আমার মুখ খুলিয়া দেও,
আমার মুখেদি তুমার তারিফ বার অইবো।
১৬ কেনেনা তুমি পশু কুরবানিত খুশি নায় তে,
হোম কুরবানিত তুমার তুষ্টি নাই।
১৭ ভাঙ্গা অন্তর-উ আল্লার কবুলের লাগি কুরবানি,
হে মাবুদ, ও আমার আল্লা,
তুমি নিচ্চয় ভাংগা-ছুরা দিলর তৌবারে ফিরাই দিতায় নায়।
 

১। অউ বয়ানর মাজে কিতা-কিতি পছন্দ অর?
২। বুজার লাগি কিতা-কিতি কঠিন মনো অর?
৩। অউ বয়ানর মাজে মানষর বেয়াপারে আমরারে কিতা-কিতি হিকায়?
৪। অউ বয়ানর মাজে আল্লা পাকর বেয়াপারে আমরারে কিতা হিকায়?
৫। অউ বয়ান কি লাখান মানার লাগি আল্লায় চাইন?