পবিত্র ইঞ্জিল শরিফ ১৪ নম্বর ছিপারা
দুছরা থিষলনিকিয়া
 আমরার গাইবি বাফ আল্লা পাক আর হজরত ইছা আল-মসীর লগে শরিক,
থিষলনিকি টাউনর জমাতর গেছে আমি পাউলুছ,
ভাই সিলাছ আর তিমথিয়ে অউ ছহিফা খান লেখরাম।
 গাইবি বাফ আল্লায় আর হজরত ইছা আল-মসীয়ে তুমরারে রহমত আর শান্তি দান করউক্কা।
মুমিনর পুরুস্কার আর বে-দীনর সাজা
 ভাই অকল,
আমরা হামেশা তুমরার লাগি আল্লার শুকরিয়া আদায় করা জরুর।
তুমরার ইমানি বল বউত বাড়ের আর একে-অইন্যে মায়া-মহব্বতও বাইয়া পড়ের,
এরলাগি আমরা শুকরিয়া আদায় করা দরকার।
 আমরা তো আল্লার জমাত অকলর ছামনে তুমরারে লইয়া বড়াই করিয়ার,
কারন অতো জুলুম-মছিবত আর দুখ-কষ্ট পাইয়াও তুমরা ছবর করছো আর ইমানে টিকিয়া রইছো।
 তুমরারে যাতে আল্লার বাদশাইর যোইগ্য কইয়া গনা অয়,
অতার লাগিউ তুমরা অতো দুখ-মছিবত সইয্য কররায়,
ইতা অইলো আল্লার হক-ইনছাফর পরমান,
 তান হক-ইনছাফ অইলো,
যেতায় তুমরারে কষ্ট দেইন,
তাইন ইতারে কষ্ট দিবা।
৭-৮ আর তুমরা যেরা অখন কষ্ট পাইরায়,
আল্লায় আমরার লগে তুমরারেও ই কষ্ট থাকি রেহাই দিবা।
হজরত ইছায় যেবলা তান শক্তিশালি ফিরিস্তা অকল লইয়া,
জালাইল আগুনির কুন্ডলিত অইয়া বেহেস্ত থাকি লামিয়া আইবা,
অউ সময় অউলা অইবো।
যেতা মানষে আল্লারে চিনে না আর হজরত ইছার খুশ-খবরির কথা মানে না,
আল্লায় ইতারে তারার পাওনা সাজা দিবা।
 মালিক ইছায় যেবলা তশরিফ আনবা,
অউ সময় তারারে অমন সাজা দেওয়া অইবো,
যাতে তারা তান দিদারর আর মহা কুদরতির বারে পড়িয়া হর-হামেশা লান্নতি সাজা পাইবো।
১০ হউ দিন তান নিজর পাক বন্দা অকল,
যেরা তান উপরে ইমান আনছে তারার মাজদি,
তান গৌরব মহিমা জাইর অইবো।
এরার মাজে তুমরাও আছো,
কারন আমরার তবলিগ হুনিয়া তুমরা ইমান আনছো।
১১ এরলাগি আমরা হামেশা তুমরার লাগি দোয়া করি,
আমরার আল্লায় যানু তুমরারে তান দাওতর জুকা মনো করইন,
তান খেমতার বলে তুমরার হকল নেক কামর আশা পুরন করইন,
আর ইমান আনিয়া হারি তুমরা যেতা কাম কররায়,
ই কামও যানু তাইন পুরা করইন।
১২ তেউ আমরার আল্লা আর হজরত ইছা আল-মসীর রহমতর লাগি,
তুমরার মাজদি আমরার মালিক ইছার গৌরব জাইর অইবো,
আর তান মাজদি তুমরাও গৌরবর ভাগি অইবায়।